বিশেষ কলম
আসানসোলের আশঙ্কা আরও গুরুত্ব পাক সংবাদমাধ্যমে
আসানসোলের আশঙ্কা আরও গুরুত্ব পাক সংবাদমাধ্যমে
কয়লা কেলেঙ্কারি নিয়ে আসানসোল শিল্পশহর যতটা গুরুত্ব পায়, জলভাসি আসানসোল তার সিকিভাগ গুরুত্বও পায় না কেন? শেষ কবে আসানসোলকে এমন জলে ভাসতে দেখা গেছিলো? শহরের প্রবীণরাও মনে করতে পারেন না। তবু জলভাসির খবরে শিরোনামে কলকাতা। অথচ বৃষ্টিপাতের পরিমাণ আসানসোল শিল্পশহরে কলকাতার চেয়ে চারগুনেরও বেশি। তারচেয়েও বড়ো কথা, বৃষ্টির জল শুকালে অন্য কোনও বিপর্যয় অপেক্ষা করছে নাতো আসানসোল শিল্পাঞ্চলের শিয়রে?
রাজ্যের রাজনৈতিক ভরকেন্দ্র কলকাতার গুরুত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলা নিঃসন্দেহে বাচালতা। কিন্তু প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের বিচারেও জেলা শহরকে উপেক্ষা কীসের যুক্তিতে? বিশেষ করে খনিশহরে এই অতিবৃষ্টি ডেকে আনতে পারে অন্য আর এক ভয়াবহ পরিণতি। যার মূলে রয়েছে শহরের বহু আলোচিত কয়লা মাফিয়ারাজ।
কল- কারখানা, কয়লাখনি ঘেরা আসানসোলের গুরুত্ব স্বীকৃতি পেয়েছে তৃণমূল জমানায়। বহু লড়াইয়ের পর নানাদিক থেকে ঐতিহ্যপূর্ণ এই শহরের মাথায় চড়েছে পশ্চিম বর্ধমান জেলা সদরের মুকুট। রাজ্যের সম্পদ আরোহণেও শিল্পাঞ্চল উদারহস্ত। প্রচলিত কথায়, কালো হীরার দেশ আসানসোল শিল্পাঞ্চল।
রাজনীতির বিচারেও গুরুত্বের হকদার আসানসোল। এখন আবার রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটকের নিজের শহর আসানসোল। আসানসোল উত্তরের বিধানসভা তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে। দক্ষিণ বিজেপির। কিছুদিন আগে দলবদল করার আগে পর্যন্ত আসানসোল লোকসভাও দখলে ছিলো বিজেপির বাবুল সুপ্রিয়র। মোদ্দা কথা, রাজনৈতিক অভিভাবক হিসেবে তৃণমূল, বিজেপি দুপক্ষেরই দায়িত্ব আসানসোলকে ভালো রাখার।
রাজ্যের রাজনৈতিক ভরকেন্দ্র কলকাতার গুরুত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলা নিঃসন্দেহে বাচালতা। কিন্তু প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের বিচারেও জেলা শহরকে উপেক্ষা কীসের যুক্তিতে? বিশেষ করে খনিশহরে এই অতিবৃষ্টি ডেকে আনতে পারে অন্য আর এক ভয়াবহ পরিণতি। যার মূলে রয়েছে শহরের বহু আলোচিত কয়লা মাফিয়ারাজ।
কল- কারখানা, কয়লাখনি ঘেরা আসানসোলের গুরুত্ব স্বীকৃতি পেয়েছে তৃণমূল জমানায়। বহু লড়াইয়ের পর নানাদিক থেকে ঐতিহ্যপূর্ণ এই শহরের মাথায় চড়েছে পশ্চিম বর্ধমান জেলা সদরের মুকুট। রাজ্যের সম্পদ আরোহণেও শিল্পাঞ্চল উদারহস্ত। প্রচলিত কথায়, কালো হীরার দেশ আসানসোল শিল্পাঞ্চল।
রাজনীতির বিচারেও গুরুত্বের হকদার আসানসোল। এখন আবার রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটকের নিজের শহর আসানসোল। আসানসোল উত্তরের বিধানসভা তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে। দক্ষিণ বিজেপির। কিছুদিন আগে দলবদল করার আগে পর্যন্ত আসানসোল লোকসভাও দখলে ছিলো বিজেপির বাবুল সুপ্রিয়র। মোদ্দা কথা, রাজনৈতিক অভিভাবক হিসেবে তৃণমূল, বিজেপি দুপক্ষেরই দায়িত্ব আসানসোলকে ভালো রাখার।
ভৌগোলিক দিক থেকেও কম গুরুত্বের নয় আসানসোল। শহর থেকে পশ্চিমে কমবেশি পনেরো কিলোমিটার এগিয়ে গেলেই কুলটি বিধানসভা হয়ে বরাকর। বাংলার সীমানা শেষ হয়ে ঝাড়খণ্ডের সীমানা শুরু। শহরের চারদিক ঘিরে কয়লাখনি। জলবন্দি আসানসোলবাসীর আক্ষেপ, কয়লা মাফিয়া, গরুপাচারের প্রসঙ্গ উঠলেই শিল্পশহর নিয়ে নিউজ চ্যানেল যে পরিমাণ উৎসাহ দেখায়, তার সিকিভাগ উৎসাহ দেখায় না শহরের নানা সমস্যা নিয়ে।
গত বুধবার কপালে ভাঁজ নিয়ে আসানসোল রাতের বিছানায় গেলেও, মোটামুটি নিশ্চিন্তেই ঘুমিয়ে পড়েছিল শহর। কিন্তু মাঝরাতে অনেকেরই ঘুম ভাঙে ঘরে জলের তোড়ের শব্দে। জিনিসপত্র সামলানোর হুড়োহুড়িকে হারিয়ে বাড়তে থাকে জলের স্তর। অন্ধকারে ডুবে যায় শহর। বিদ্যুতের ট্রান্সফর্মার থেকে যাতে কোনরকম বিপদ না ঘটে, তারই সতর্কতা হিসেবে বিদ্যুত সংযোগ ছিন্ন করা হয়। মাঝরাতের সেই বিভীষিকার গল্প আসানসোলের দিকে দিকে। ভোর হতে না হতেই কোমরসমান জল। গলি মহল্লা জলের তলায়। ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছড়িয়ে পড়তে থাকে শহরের দুরবস্থার ছবি। একেকটা এলাকা যেন একেকটা দ্বীপ। বিচ্ছিন্ন উত্তর আসানসোল থেকে দক্ষিণ আসানসোল।
গত বুধবার সন্ধ্যা থেকে টানা বৃষ্টি চললো বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত। হাওয়া আপিসের হিসেব বললো আসানসোলে বৃষ্টির পরিমাণ ৪৩৪.৫ মিলিমিটার। ওই একই সময়ে কলকাতায় বৃষ্টি হয়েছিল মাত্র ১০৫ মিলিমিটার। অঙ্কের এই সোজাসরল হিসেবেই স্পষ্ট, ঠিক কেমন বেহাল অবস্থার শিকার হয়েছিল আসানসোল শিল্পশহর। এমনধারার বৃষ্টি আগে কখনও হয়েছে বলে মনে করতে পারছেন না কোনও প্রবীণ আসানসোলবাসীও। তবে এক ইংরেজি দৈনিকের তথ্য জানাচ্ছে, গত ৪৩ বছরের মধ্যে বৃষ্টির এমন দাপট দেখেনি আসানসোল।
গত বুধবার কপালে ভাঁজ নিয়ে আসানসোল রাতের বিছানায় গেলেও, মোটামুটি নিশ্চিন্তেই ঘুমিয়ে পড়েছিল শহর। কিন্তু মাঝরাতে অনেকেরই ঘুম ভাঙে ঘরে জলের তোড়ের শব্দে। জিনিসপত্র সামলানোর হুড়োহুড়িকে হারিয়ে বাড়তে থাকে জলের স্তর। অন্ধকারে ডুবে যায় শহর। বিদ্যুতের ট্রান্সফর্মার থেকে যাতে কোনরকম বিপদ না ঘটে, তারই সতর্কতা হিসেবে বিদ্যুত সংযোগ ছিন্ন করা হয়। মাঝরাতের সেই বিভীষিকার গল্প আসানসোলের দিকে দিকে। ভোর হতে না হতেই কোমরসমান জল। গলি মহল্লা জলের তলায়। ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছড়িয়ে পড়তে থাকে শহরের দুরবস্থার ছবি। একেকটা এলাকা যেন একেকটা দ্বীপ। বিচ্ছিন্ন উত্তর আসানসোল থেকে দক্ষিণ আসানসোল।
গত বুধবার সন্ধ্যা থেকে টানা বৃষ্টি চললো বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত। হাওয়া আপিসের হিসেব বললো আসানসোলে বৃষ্টির পরিমাণ ৪৩৪.৫ মিলিমিটার। ওই একই সময়ে কলকাতায় বৃষ্টি হয়েছিল মাত্র ১০৫ মিলিমিটার। অঙ্কের এই সোজাসরল হিসেবেই স্পষ্ট, ঠিক কেমন বেহাল অবস্থার শিকার হয়েছিল আসানসোল শিল্পশহর। এমনধারার বৃষ্টি আগে কখনও হয়েছে বলে মনে করতে পারছেন না কোনও প্রবীণ আসানসোলবাসীও। তবে এক ইংরেজি দৈনিকের তথ্য জানাচ্ছে, গত ৪৩ বছরের মধ্যে বৃষ্টির এমন দাপট দেখেনি আসানসোল।
বৃহস্পতিবার থেকেই শিল্পাঞ্চলে আতঙ্কের ছবি। কোথাও বেশি কোথাও কম। সবারই কপালে ভাঁজ। বিস্তীর্ণ অঞ্চল ডুবে জলের তলায়। গৃহস্থের নাভিশ্বাস। ব্যবসায়ীদের হায় হুতাশ। বিপুল লোকসানের মুখে পড়লেন আসানসোলের বস্তিন বাজারের ব্যবসায়িরা। পুজোবাজারের কথা মাথায় রেখে প্রতিটা দোকান ছিলো জিনিসপত্রে ঠাসা। জল ঢুকে দোকান, গুদামের ঠিক কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তার হিসেব কষার পরিস্থিতি আজও তৈরি হয়নি। তবে গোটা বাজার এলাকা যেভাবে জলে ভাসতে দেখা গেছিলো তাতে ক্ষতির পরিমাণ ভাবতেই আঁতকে উঠছেন ব্যবসায়িরা।
আসলে কয়েক যুগ পুরনো আসানসোলের নিকাশি ব্যবস্থাকে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আধুনিক করার কোনও চেষ্টাই হয়নি বলে অভিযোগ শহরবাসীর। যার ফলে এবারের অতিবৃষ্টি তো দূরের কথা, স্বাভাবিক বৃষ্টিতেও উত্তর আসানসোল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে দক্ষিণ আসানসোল।
শহরকে আড়াআড়ি উত্তর, দক্ষিণে একযোগে ভাগ করেছে জিটি রোড আর পূর্ব রেলের রেললাইন। আবার এই দুই আসানসোলের যোগসূত্র দুই রেল টানেল। আদিযুগের ওই দুই টানেল নিয়ে কিন্তু বহুদিন ধরেই বিস্তর ক্ষোভ আসানসোলবাসীর। কিছুক্ষণের বৃষ্টিতেও সেখানে জল দাঁড়ানোয় ব্যাপক অসুবিধার মধ্যে পড়তে হয় এলাকার মানুষের। একই দুর্দশা অন্য একটি টানেলেরও। তবে সেখান দিয়ে শহরের মূলস্রোতের গাড়িঘোড়া চলাচল করে না।
উত্তর আসানসোলের পুরনোকিছু অঞ্চলে জল জমার সমস্যা থাকলেও তা গোটা শহর জুড়ে ছিলো না। এবারের বৃষ্টি সেই পুরনো অভিজ্ঞতাকে ভাসিয়ে দিলো। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হতে দেখা গেলো আসানসোলের একের পর আর এক জলবন্দি ছবি। ড্রোন উড়িয়ে ক্যামেরাবন্দি করা সেই ছবি দেখে শিউরে উঠতে হয়।
বৃহস্পতিবার দুরুদুরু বুকে শহর দেখলো অলিগলি মহল্লা রাস্তা জুড়ে জলের তোড় ধেয়ে চলেছে। কিন্তু ধেয়ে যাবেটাই বা কোথায়? মজে গেছে শহরের উত্তর আসানসোলের ভেতর দিয়ে বয়ে চলা গাড়ুইয়ের বুক। ছিলো নদী হয়ে গেছে নালা। সাঁড়াশি আক্রমণে কোনরকমে শুধু অস্তিত্বটুকুই টিকিয়ে রাখতে পেরেছে গাড়ুই। একদিকে অযত্ন অবহেলায় নদীর নাব্যতা প্রায় শূন্যের বরাবর। অন্যদিকে নদীর কুল ঘেঁষে যত্রতত্র বাড়িঘর। শহরের ময়লা আবর্জনার চাপে ক্ষমতা হারিয়েছে গাড়ুই। হিন্দিতে এক জনপ্রিয় সিনেমার গান ছিলো-
'রাম তেরি গঙ্গা ময়লি হো গয়ি
পাপীয়োকে পাপ ধোতে ধোতে।'
গাড়ুইয়ের হাল এখন সেই গঙ্গার মতো। আসানসোলের পাপ ধুতে ধুতে গাড়ুই নিজেই পাপের আবর্জনায় স্তব্ধ। স্তব্ধ জলবন্দি আসানসোল।
জেলা প্রশাসন ত্রাতার ভূমিকা নিলেও পুরনিগমের অবস্থা বহুদিন ধরেই ঠুঁটো জগন্নাথের। গতবছরের অক্টোবরেই শেষ হয়েছে নির্বাচিত পুরনিগমের মেয়াদ। এখন ভরসা প্রশাসক। সময় সুযোগ বুঝে ধরেবেঁধে মার দেওয়া বোধহয় একেই বলে। জলবন্দি অবস্থার থেকে মুক্তির জন্য দরবার করার প্রাথমিক সুযোগটুকুও ছিলো না অসহায় আসানসোল শিল্পাঞ্চলবাসীর।
শুক্রবার শহরের কিছু জায়গায় জল কমেছে। কিন্তু রান্নাবান্না হবেটা কী করে? জলে ভেসে গেছে হেঁসেলের যাবতীয় সঞ্চয়। দুর্ভোগে পড়া এই মানুষগুলির পাশে দাঁড়িয়েছে নিউ আপার চেলিডাঙা অ্যাথলেটিক ক্লাব। দুর্দিনেই সঠিক বন্ধুর পরিচয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় খোলা নিমন্ত্রণ ক্লাবের। জলবন্দি মানুষকে সাধ্যমতো থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে বলে জানিয়েছেন উৎপল রায়চৌধুরী। চালু হয়েছে কমিউনিটি কিচেন।
আসানসোলের গা ঘেঁষেই ইস্কোনগরী বার্নপুর। সেখানেও জলভাসির ছবিটা একইরকম ভয়ঙ্কর।
কিন্তু শহর এখন ভুগছে অন্য এক আশঙ্কায়। আর এই আশঙ্কার মূলেও এলাকার কয়লা মাফিয়ারাজ। খনিশহর আসানসোলের ভূগর্ভস্থ চেহারাটা সাধারণ শহরের থেকে অনেকটাই আলাদা। মাটির বুকচিরে কয়লা বার করে নেওয়ার পর ভূগর্ভস্থ সেই ফাঁকা জায়গা ভরাট করতে বালি ভরাট করা হয় সরকারি কয়লাখনিতে। প্রযুক্তির ভাষায় যাকে বলা হয় 'স্যান্ড প্যাকিং'। সেই প্যাকিংয়েও দুর্নীতির অভিযোগ শোনা গেছে। খনির সেই ভরাট করা জমির ওপরেই বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করে মাথা তুলেছে অজস্র ঘরবাড়ি। অতিবৃষ্টির তোড়ে ওই বালি যদি ভেসে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, তাহলে তার পরিণামের কথা ভাবতেই ভয়ে প্রমাদ গুনছেন অনেকেই।
চিন্তার কারন আরও বেড়েছে শহরের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলিতে কয়লা মাফিয়াদের যথেচ্ছাচার। সেখানে মর্জিমতো সুড়ঙ্গ বা কূঁয়ো কেটে মাটির নীচ থেকে কয়লা কেটে নেওয়া হয়। বলা বাহুল্য, ভূগর্ভের ওই ফাঁকা জায়গায় বালি ভরাটের কোনও প্রশ্নই ওঠে না। কয়লা কাটা চলতে থাকে সরকারি পরিত্যক্ত খনিগুলোতেও। আবার ঠিক এখনই কিছু নাও হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই। বিপদ দেখা দিতে পারে ভূগর্ভে জমা হওয়া বৃষ্টির জল শুকালেই।
কয়লাচুরির মাশুল গুনতে এক ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে শিল্পাঞ্চল। ইতিমধ্যেই শহরের প্রত্যন্ত খনিঅঞ্চলে ধস নামার খবর শোনা গিয়েছে। ভয়ঙ্কর কিছু ঘটে যাওয়ার খবর পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়বে মিডিয়ার লাইট সাউন্ড ক্যামেরা। কিন্তু সেই ভয়ঙ্কর মুহূর্তের অপেক্ষায় বসে থাকা কেন? প্রশ্ন আসানসোল শিল্পাঞ্চলের। বিপদের আগেই ঝাঁপিয়ে পড়ুক মিডিয়া। তুলে ধরুক শিল্পাঞ্চলের বাস্তব ছবি, আশঙ্কার কারণ। তাহলে শেষরক্ষা হলেও হতে পারে।
ছবিঃ দেবব্রত ঘোষ , ও অরুনাভ সেনগুপ্ত
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন