ছোটদের জন্য অন্য ভাবে পড়ার স্কুল
কুশল দাশগুপ্ত , শিলিগুড়ি , ২০ নভেম্বরঃ স্কুল কলেজ খুললেও প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলি বন্ধ রয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার জন্যে এখনো মেলেনি সবুজ সংকেত। সেইকারণে স্কুল নয় বাড়ি ভাড়া করে চতুর্থ শ্রেনির পড়ুয়াদের কোচিং ক্লাসের ব্যবস্থা করল নেতাজী জি এস এফ পি প্রাথমিক বিদ্যালয়। শিলিগুড়ির ইস্টার্ন বাইপাস রোডে একটি বাড়ি ভাড়া করে পড়ুয়াদের কোচিং ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়।
দীর্ঘ দিন পরে সহপাঠীদের দেখা মেলায় খুশি পড়ুয়া ও শিক্ষক ও শিক্ষিকারা। তবে সম্পূর্ণ করোনা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই এই কোচিং ক্লাস করানো হচ্ছে বলে জানান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রঞ্জন শীল শর্মা।বিগত প্রায় দু’বছর ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে করোনার কারনে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় রাজ্য সরকারের তরফে স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়া হলেও প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলির খোলার অনুমতি দেয়নি সরকার।
তবে করোনার স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিলিগুড়িতে চলছে কোচিং ক্লাস। গৃহবন্দি অবস্থায় থেকেই বিভিন্ন শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছে সমস্ত পড়ুয়ারা। তবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেনি অবধি পঠন পাঠন হয়। তার পর উচ্চ বিদ্যালয়ে যেতে হয়। আর সেক্ষেত্রে দিতে হয় এডমিশন টেস্ট। সে কারণেই চতুর্থ শ্রেনির পড়ুয়াদের জন্যেই এই কোচিং ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
রঞ্জন শীল শর্মা জানান, চতুর্থ শ্রেণীর পড়ুয়ারা পঞ্চম শ্রেণীতে উঠে উচ্চ বিদ্যালয় চলে যাবে সে কারণেই তাদের শুধুমাত্র কোচিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।এছাড়া বাকি যারা রয়েছে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত সেই সমস্ত পড়ুয়ারা অনলাইনেই ক্লাস করছে।ক্লাস করতে আসা এক পড়ুয়া জানায়, এতদিন বাদে ক্লাস করতে পেরে খুশি তারা এর পাশাপাশি অনেকদিন পর বন্ধু বান্ধবীদের সাথে সাক্ষাৎ হওয়ায় খুব ভালো লাগছে।
আমরা রোজ ইষ্কুলে আসতে চাই জানালেন সব ছাত্রীরাই একসাথে।
দীর্ঘ দিন পরে সহপাঠীদের দেখা মেলায় খুশি পড়ুয়া ও শিক্ষক ও শিক্ষিকারা। তবে সম্পূর্ণ করোনা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই এই কোচিং ক্লাস করানো হচ্ছে বলে জানান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রঞ্জন শীল শর্মা।বিগত প্রায় দু’বছর ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে করোনার কারনে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় রাজ্য সরকারের তরফে স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়া হলেও প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলির খোলার অনুমতি দেয়নি সরকার।
তবে করোনার স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিলিগুড়িতে চলছে কোচিং ক্লাস। গৃহবন্দি অবস্থায় থেকেই বিভিন্ন শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছে সমস্ত পড়ুয়ারা। তবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেনি অবধি পঠন পাঠন হয়। তার পর উচ্চ বিদ্যালয়ে যেতে হয়। আর সেক্ষেত্রে দিতে হয় এডমিশন টেস্ট। সে কারণেই চতুর্থ শ্রেনির পড়ুয়াদের জন্যেই এই কোচিং ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
রঞ্জন শীল শর্মা জানান, চতুর্থ শ্রেণীর পড়ুয়ারা পঞ্চম শ্রেণীতে উঠে উচ্চ বিদ্যালয় চলে যাবে সে কারণেই তাদের শুধুমাত্র কোচিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।এছাড়া বাকি যারা রয়েছে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত সেই সমস্ত পড়ুয়ারা অনলাইনেই ক্লাস করছে।ক্লাস করতে আসা এক পড়ুয়া জানায়, এতদিন বাদে ক্লাস করতে পেরে খুশি তারা এর পাশাপাশি অনেকদিন পর বন্ধু বান্ধবীদের সাথে সাক্ষাৎ হওয়ায় খুব ভালো লাগছে।
আমরা রোজ ইষ্কুলে আসতে চাই জানালেন সব ছাত্রীরাই একসাথে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন