মিম প্রধানের বাংলা অভিযানে , ফুরফুরা শরিফ থেকে কি সমীকরণ তৈরি হল?

 ।। জোর কা ঝটকা ধীরে সে লগে ।।


কাজল ভট্টাচার্য, কলকাতা,   ডিসেম্বর :

ভোটরঙ্গের বাংলায় এবার এক নয়া ঝটকা। হাজির এক নয়া মুখ। আসাদুদ্দিন ওয়েসি। এর আগে বাংলার মাটিতে পা রাখেননি তিনি। সেই তিনিই বিনা নোটিসে গত রবিবার ঘুরে গেলেন হুগলির ফুরফুরা শরিফে। 

কিন্তু এতো গোপনীয়তা কেন? তারও জবাব দিয়েছেন ওয়েসির দল এআইএমআইএম(মিম)- এর রাজ্য সম্পাদক জমিরুল হাসান। "ভয় ছিলো, এয়ারপোর্টেই আটকে দেওয়া হতে পারে আসাদুদ্দিন ওয়েসিকে," বলেন জমিরুল। তাই পুরো ব্যাপারটাই গোপন রাখা হয়েছিল। তবে প্রথমদিকে কথা ছিলো, ভার্চুয়াল মিটিংয়ের। পরে ওয়েসি ঠিক করেন, মুখোমুখী বসেই কথা বলবেন। ঘটনায় পরিষ্কার, রবিবারের বৈঠককে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছিলেন মিমকর্তা ওয়েসি। 

বাংলার ভোট রাজনীতিতে হুগলির ফুরফুরা শরিফের গুরুত্ব নতুন কোনও ঘটনা নয়। অতীতে সেখানে ছুটতে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস, বামফ্রন্ট আর পরবর্তীতে তৃণমূল কংগ্রেস হেভিওয়েটদেরও। গত নভেম্বরের কথা। বাতাসে ভোটের গন্ধ ভাসতেই, ১৭ তারিখ ফুরফুরা শরিফে ছুটে গেছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। সঙ্গে ছিলেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা আবদুল মান্নান। বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ফিরে আসতে হয়েছিল তাঁদের। পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকির দেখা পাননি তাঁরা। তবে কথা হয়েছিল আর এক পীরজাদা, ইব্রাহিম সিদ্দিকির সঙ্গে। 

"বাংলাকে রক্ষা করার জন্য দোয়া চাইলাম," বলেছিলেন অধীর। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির ওই উদ্বেগের কারণ বোঝা যায়। আসলে তাঁর কপালের ভাঁজ গভীর হয়েছে মিমের আগমণ বার্তায়। অধীর গড়কেই পাখির চোখ করেছেন ওয়েসি। তিনি ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন মুর্শিদাবাদ, মালদহ, দক্ষিণ দিনাজপুরে প্রার্থী দেবেন। মুসলিম অধ্যুষিত ওই অঞ্চলগুলি কংগ্রেসের হাতছাড়া হলে বিপাকে পড়ে যাবেন অধীর চৌধুরী। ইতিমধ্যেই কংগ্রেসের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র বদল নিয়ে তোপ দেগেছেন ওয়েসি। তাঁর দাবি, কংগ্রেসের ওই ভোলবদলেই শক্তিসঞ্চয় করেছে বিজেপি। বেড়ে উঠেছে ক্ষমতায়, কলেবরে। সেই সঙ্গে সওয়াল করেছেন অধীরের এলাকার মুসলিম ভোটারদের অনুয়ন্নন নিয়ে। বাস্তবে মিমের হাত থেকে নিজের সাম্রাজ্য বাঁচাতেই ফুরফুরা শরিফের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অধীর।

একই উদ্দ্যেশ্যে ফুরফুরা শরিফে ছুটে যেতেন বিমান বসু, গৌতম দেব, রেজ্জাক মোল্লার মতো বামফ্রন্টের হেভিওয়েটরাও। পরবর্তীতে সেখানকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে দেখা গেছে তৃণমূলকে। এবারেও পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকিকে সঙ্গে পেতে চেয়েছিল বাম কংগ্রেস জোট। তবে রবিবার ওয়েসির বৈঠকের পর আপাতত অন্যদের জন্য ফুরফুরা শরিফের রাস্তা বন্ধ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

গত অগাস্ট মাসেই সরাসরি রাজনীতিতে পা রাখার সঙ্কেত দিয়েছিলেন পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকি। এরপর ১১ অক্টোবর ভাঙড়ের জনসভায় খোলসা করে তিনি জানান, ডিসেম্বরেই নতুন দল আত্মপ্রকাশ করবে। তবে ডিসেম্বর পেরিয়ে গেলেও সেরকম কোনও চরম সিদ্ধান্তের কথা জানাননি আব্বাস। কিন্তু ওয়েসির সঙ্গে বৈঠকের পরে, উঠে আসছে অন্য এক সম্ভাবনার কথা। তাহলে কি মিমে যোগ দিতে চলেছেন আব্বাস? নাকি আগের ঘোষনা মতো তিনি নিজের দল তৈরি করে, ওয়েসির সঙ্গে হাত মিলিয়ে নির্বাচনী কুরুক্ষেত্রে নামবেন? আপাতত এই দুটি প্রশ্নের মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহল। 

তবে রবিবারের বৈঠকের পর পরিষ্কার, আপাতত সাবধানী পদক্ষেপ করছেন মিমকর্তা আসাদুদ্দিন ওয়েসি। কিছুদিন আগেই ধস নেমেছিলো মিম শিবিরে। দলের প্রভাবশালী নেতা শেখ আনোয়ার হুসেন তাঁর কয়েকজন অনুগামীকে নিয়ে যোগ দেন তৃণমূল শিবিরে। সম্ভবত সেই ঘটনার থেকে শিক্ষা নিয়েই সতর্ক হয়েছেন ওয়েসি। দ্বারস্থ হয়েছেন ফুরফুরা শরিফের। হায়দরাবাদ থেকে উড়ে এসে একার ক্ষমতায় বাংলার মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক ভাঙানো যে খুব সহজসাধ্য হবে না, সময় থাকতেই তা বুঝতে পেরেছেন মিমকর্তা। তাই আগামিদিনে দল কোন পথে এগোবে, তারজন্য তিনি পীরজাদা আব্বাসের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা করবেন বলে সাংবাদিকদের জানান। 

বাংলার রাজনীতিতে মিমের ঢুকে পড়া নিঃসন্দেহে এক নয়া সমীকরণের জন্ম দিয়েছে। ইতিমধ্যেই চাপান উতোর শুরু হয়েছে রাজ্যের শাসক দল আর মিমের মধ্যে। গোটা ঘটনার পেছনে তৃণমূল শিবির বিজেপির কলকাঠি নাড়া দেখতে পেয়েছেন। ওদিকে ওয়েসির প্রশ্ন, তৃণমূল কংগ্রেস সামলাতে পারছেন কোথায়? তার দলছুটরাইতো বিজেপির শক্তি বাড়াচ্ছে। 
বিহার উত্তরপ্রদেশের নজির টেনে কলকাতার বিদায়ী মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, "ওয়েসি মদত না করলে, ক্ষমতায় আসতো না বিজেপি।" ফিরহাদের ওই মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে গত লোকসভা নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে ওয়েসি বলেন, "তখনতো মিম ছিলো না। তাহলে বাংলায় বিজেপি ১৮টা আসন পেলো কী করে?"

তবে মিম বাংলায় তেমন কোনও প্রভাব ফেলতে পারবে না বলেই মনে করেন ফিরহাদ হাকিম। তাঁর বক্তব্য, রবীন্দ্রনাথ নজরুলের বাংলায় সাম্প্রদায়িকতার স্থান নেই। প্রায় একই সুর শোনা গিয়েছে ফুরফুরা শরিফের আর এক পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকির গলায়। তিনি জানিয়েছেন, কোনও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে ফুরফুরা শরিফ বা বাংলার মানুষ মেনে নেবে না।

ভোট কাটাকাটির এই খেলা যে ক্রমেই জটিল হতে চলেছে তাতে সন্দেহ নেই। ওদিকে এই খেলায় শরিক হতে পা বাড়িয়ে রেখেছেন আরও একজন। তিনি হেমন্ত সোরেন। প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ও সেখানকার শাসক দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার প্রধান। তাঁর টার্গেট বাংলার দলিত, আদিবাসী সমাজ।আগামী ২৮ জানুয়ারি ঝাড়গ্রামে জনসভা করতে চলেছেন হেমন্ত সোরেন। 

দুই ভিনরাজ্যের দুই ঝটকা সামলেই ঠিক হবে, বাংলার রাজনীতির ভবিষ্যত কী।


ভোটরঙ্গের বাংলায় এবার এক নয়া ঝটকা। হাজির এক নয়া মুখ। আসাদুদ্দিন ওয়েসি। এর আগে বাংলার মাটিতে পা রাখেননি তিনি। সেই তিনিই বিনা নোটিসে গত রবিবার ঘুরে গেলেন হুগলির ফুরফুরা শরিফে। 

কিন্তু এতো গোপনীয়তা কেন? তারও জবাব দিয়েছেন ওয়েসির দল এআইএমআইএম(মিম)- এর রাজ্য সম্পাদক জমিরুল হাসান। "ভয় ছিলো, এয়ারপোর্টেই আটকে দেওয়া হতে পারে আসাদুদ্দিন ওয়েসিকে," বলেন জমিরুল। তাই পুরো ব্যাপারটাই গোপন রাখা হয়েছিল। তবে প্রথমদিকে কথা ছিলো, ভার্চুয়াল মিটিংয়ের। পরে ওয়েসি ঠিক করেন, মুখোমুখী বসেই কথা বলবেন। ঘটনায় পরিষ্কার, রবিবারের বৈঠককে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছিলেন মিমকর্তা ওয়েসি। 

বাংলার ভোট রাজনীতিতে হুগলির ফুরফুরা শরিফের গুরুত্ব নতুন কোনও ঘটনা নয়। অতীতে সেখানে ছুটতে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস, বামফ্রন্ট আর পরবর্তীতে তৃণমূল কংগ্রেস হেভিওয়েটদেরও। গত নভেম্বরের কথা। বাতাসে ভোটের গন্ধ ভাসতেই, ১৭ তারিখ ফুরফুরা শরিফে ছুটে গেছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। সঙ্গে ছিলেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা আবদুল মান্নান। বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ফিরে আসতে হয়েছিল তাঁদের। পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকির দেখা পাননি তাঁরা। তবে কথা হয়েছিল আর এক পীরজাদা, ইব্রাহিম সিদ্দিকির সঙ্গে। 

"বাংলাকে রক্ষা করার জন্য দোয়া চাইলাম," বলেছিলেন অধীর। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির ওই উদ্বেগের কারণ বোঝা যায়। আসলে তাঁর কপালের ভাঁজ গভীর হয়েছে মিমের আগমণ বার্তায়। অধীর গড়কেই পাখির চোখ করেছেন ওয়েসি। তিনি ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন মুর্শিদাবাদ, মালদহ, দক্ষিণ দিনাজপুরে প্রার্থী দেবেন। মুসলিম অধ্যুষিত ওই অঞ্চলগুলি কংগ্রেসের হাতছাড়া হলে বিপাকে পড়ে যাবেন অধীর চৌধুরী। ইতিমধ্যেই কংগ্রেসের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র বদল নিয়ে তোপ দেগেছেন ওয়েসি। তাঁর দাবি, কংগ্রেসের ওই ভোলবদলেই শক্তিসঞ্চয় করেছে বিজেপি। বেড়ে উঠেছে ক্ষমতায়, কলেবরে। সেই সঙ্গে সওয়াল করেছেন অধীরের এলাকার মুসলিম ভোটারদের অনুয়ন্নন নিয়ে। বাস্তবে মিমের হাত থেকে নিজের সাম্রাজ্য বাঁচাতেই ফুরফুরা শরিফের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অধীর।

একই উদ্দ্যেশ্যে ফুরফুরা শরিফে ছুটে যেতেন বিমান বসু, গৌতম দেব, রেজ্জাক মোল্লার মতো বামফ্রন্টের হেভিওয়েটরাও। পরবর্তীতে সেখানকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে দেখা গেছে তৃণমূলকে। এবারেও পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকিকে সঙ্গে পেতে চেয়েছিল বাম কংগ্রেস জোট। তবে রবিবার ওয়েসির বৈঠকের পর আপাতত অন্যদের জন্য ফুরফুরা শরিফের রাস্তা বন্ধ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

গত অগাস্ট মাসেই সরাসরি রাজনীতিতে পা রাখার সঙ্কেত দিয়েছিলেন পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকি। এরপর ১১ অক্টোবর ভাঙড়ের জনসভায় খোলসা করে তিনি জানান, ডিসেম্বরেই নতুন দল আত্মপ্রকাশ করবে। তবে ডিসেম্বর পেরিয়ে গেলেও সেরকম কোনও চরম সিদ্ধান্তের কথা জানাননি আব্বাস। কিন্তু ওয়েসির সঙ্গে বৈঠকের পরে, উঠে আসছে অন্য এক সম্ভাবনার কথা। তাহলে কি মিমে যোগ দিতে চলেছেন আব্বাস? নাকি আগের ঘোষনা মতো তিনি নিজের দল তৈরি করে, ওয়েসির সঙ্গে হাত মিলিয়ে নির্বাচনী কুরুক্ষেত্রে নামবেন? আপাতত এই দুটি প্রশ্নের মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহল। 

তবে রবিবারের বৈঠকের পর পরিষ্কার, আপাতত সাবধানী পদক্ষেপ করছেন মিমকর্তা আসাদুদ্দিন ওয়েসি। কিছুদিন আগেই ধস নেমেছিলো মিম শিবিরে। দলের প্রভাবশালী নেতা শেখ আনোয়ার হুসেন তাঁর কয়েকজন অনুগামীকে নিয়ে যোগ দেন তৃণমূল শিবিরে। সম্ভবত সেই ঘটনার থেকে শিক্ষা নিয়েই সতর্ক হয়েছেন ওয়েসি। দ্বারস্থ হয়েছেন ফুরফুরা শরিফের। হায়দরাবাদ থেকে উড়ে এসে একার ক্ষমতায় বাংলার মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক ভাঙানো যে খুব সহজসাধ্য হবে না, সময় থাকতেই তা বুঝতে পেরেছেন মিমকর্তা। তাই আগামিদিনে দল কোন পথে এগোবে, তারজন্য তিনি পীরজাদা আব্বাসের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা করবেন বলে সাংবাদিকদের জানান। 

বাংলার রাজনীতিতে মিমের ঢুকে পড়া নিঃসন্দেহে এক নয়া সমীকরণের জন্ম দিয়েছে। ইতিমধ্যেই চাপান উতোর শুরু হয়েছে রাজ্যের শাসক দল আর মিমের মধ্যে। গোটা ঘটনার পেছনে তৃণমূল শিবির বিজেপির কলকাঠি নাড়া দেখতে পেয়েছেন। ওদিকে ওয়েসির প্রশ্ন, তৃণমূল কংগ্রেস সামলাতে পারছেন কোথায়? তার দলছুটরাইতো বিজেপির শক্তি বাড়াচ্ছে। 
বিহার উত্তরপ্রদেশের নজির টেনে কলকাতার বিদায়ী মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, "ওয়েসি মদত না করলে, ক্ষমতায় আসতো না বিজেপি।" ফিরহাদের ওই মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে গত লোকসভা নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে ওয়েসি বলেন, "তখনতো মিম ছিলো না। তাহলে বাংলায় বিজেপি ১৮টা আসন পেলো কী করে?"


তবে মিম বাংলায় তেমন কোনও প্রভাব ফেলতে পারবে না বলেই মনে করেন ফিরহাদ হাকিম। তাঁর বক্তব্য, রবীন্দ্রনাথ নজরুলের বাংলায় সাম্প্রদায়িকতার স্থান নেই। প্রায় একই সুর শোনা গিয়েছে ফুরফুরা শরিফের আর এক পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকির গলায়। তিনি জানিয়েছেন, কোনও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে ফুরফুরা শরিফ বা বাংলার মানুষ মেনে নেবে না।

ভোট কাটাকাটির এই খেলা যে ক্রমেই জটিল হতে চলেছে তাতে সন্দেহ নেই। ওদিকে এই খেলায় শরিক হতে পা বাড়িয়ে রেখেছেন আরও একজন। তিনি হেমন্ত সোরেন। প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ও সেখানকার শাসক দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার প্রধান। তাঁর টার্গেট বাংলার দলিত, আদিবাসী সমাজ।আগামী ২৮ জানুয়ারি ঝাড়গ্রামে জনসভা করতে চলেছেন হেমন্ত সোরেন। 

দুই ভিনরাজ্যের দুই ঝটকা সামলেই ঠিক হবে, বাংলার রাজনীতির ভবিষ্যত কী।



মন্তব্যসমূহ