শিলিগুড়িতে বার্ধক্য ও একাকীত্বের নিঃসঙ্গতা সরিয়ে দেবে পুলিশ সম্মানের বাড়ি
কুশল দাশগুপ্ত , শিলিগুড়ি , ১৬ নভেম্বরঃ নিঃসঙ্গ বার্ধক্যের ঠিকানা। শিলিগুড়ি পুলিস কমিশনারেটের উদ্যোগে চালু হল সম্মানের বাড়ি। এক ছাদের তলায় বিনোদনের মোড়কেই মিলবে কথা বলার মানুষ। পাল্টাচ্ছে সময়।পাল্টাচ্ছে সমাজ। বার্ধক্যে বাড়ছে নিঃসঙ্গতা। চুল পাকতেই কেউ পারিবারিক অবহেলার শিকার হচ্ছেন, কেউ আবার পরিস্থিতির।
কর্মসূত্রে ভিন রাজ্য বা ভিন দেশে থাকা সন্তানের পক্ষে মা-বাবার পাশে থাকা হয়ে উঠছে না। কারণে-অকারণে কথা বলার মানুষ হারাচ্ছেন প্রবীণরা। হারাচ্ছেন বার্ধক্যের ভরসা। এই নিঃসঙ্গ বার্ধক্যের দাওয়াই নিয়েই হাজির হল শিলিগুড়ি পুলিস কমিশনারেট। যার নাম সম্মানের বাড়ি।
"এই প্রকল্পে যুক্ত রয়েছে শিলিগুড়ি উত্তরায়নের রোটারি ক্লাবও। এই সম্মানের বাড়িতে থাকছে, এক ছাদের তলায় প্রবীণদের জন্য বিনোদনের বন্দোবস্ত। থাকছে লাউঞ্জ এরিয়া, ধ্যান করার ঘর এবং লাইব্রেরিও।সবমিলিয়ে সম্মানের বাড়িতে কথা বলার মানুষ খুঁজে পাবেন নিঃসঙ্গ প্রবীণরা।
রবিবার এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন শিলিগুড়ির পুলিশ কমিশনার গৌরব শর্মা। তিনি বলেন,”প্রবীনদের সুখ-দুঃখে পাশে রয়েছে শিলিগুড়ি পুলিস। প্রবীণ নাগরিকরা একাকিত্বে আর ভুগবেন না। হেল্পলাইনও চালু করেছে শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেট।”প্রবীণ নাগরিকদের খোঁজখবর নিতে প্রতিটি থানা এলাকায় একজন করে নোডাল অফিসারও নিয়োগ করছে শিলিগুড়ি পুলিস কমিশনারেট।
একাকী প্রবীণদের জন্য সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছেন পুলিস কর্মীরা। ইতিমধ্যেই দুটি নার্সিংহোম কতৃপক্ষ এই সহায়তায় পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। শিলিগুড়ি পুলিশের এই ভূমিকায় খুশি শহরবাসি। শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেট এর এই ভূমিকায় একটা কথা বলাই যায় আর চিন্তা নেই শহরের প্রবীনদের।তাদের পাশে আর কেউ থাকুক বা না থাকুক পুলিশ রয়েছে তাদের বিপদে তাদের পাশে।এখন আর রাতে শরীর খারাপ হলে কিংবা নিজের বাড়িতেই অসহায় বোধ করলে পুলিশের সাহায্য পাওয়া যাবে।এক বৃদ্বা জানিয়েছেন আমাদের দিন রাত একই চিন্তা কিভাবে আগামীদিনে আমরা চলবো,ছেলেরা থাকে বাইরে,আর চাইলেও নিজের জমি বাড়ি ছেড়ে ছেলের কাছে থাকতে মন চায় না,কিন্তুু শরীর খারাপ কিংবা অন্য কোন প্রয়োজনে আমাদের বড়ই অসহায় লাগত,কিন্তুু এখন ভাবলেই ভালো লাগে পাশে আর কেউ থাকুক বা না থাকুক পুলিশ আছে,যাদের অকারনেই মানুষ ভুল বোঝে,আমরা ভুল বুঝি।
কর্মসূত্রে ভিন রাজ্য বা ভিন দেশে থাকা সন্তানের পক্ষে মা-বাবার পাশে থাকা হয়ে উঠছে না। কারণে-অকারণে কথা বলার মানুষ হারাচ্ছেন প্রবীণরা। হারাচ্ছেন বার্ধক্যের ভরসা। এই নিঃসঙ্গ বার্ধক্যের দাওয়াই নিয়েই হাজির হল শিলিগুড়ি পুলিস কমিশনারেট। যার নাম সম্মানের বাড়ি।
"এই প্রকল্পে যুক্ত রয়েছে শিলিগুড়ি উত্তরায়নের রোটারি ক্লাবও। এই সম্মানের বাড়িতে থাকছে, এক ছাদের তলায় প্রবীণদের জন্য বিনোদনের বন্দোবস্ত। থাকছে লাউঞ্জ এরিয়া, ধ্যান করার ঘর এবং লাইব্রেরিও।সবমিলিয়ে সম্মানের বাড়িতে কথা বলার মানুষ খুঁজে পাবেন নিঃসঙ্গ প্রবীণরা।
রবিবার এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন শিলিগুড়ির পুলিশ কমিশনার গৌরব শর্মা। তিনি বলেন,”প্রবীনদের সুখ-দুঃখে পাশে রয়েছে শিলিগুড়ি পুলিস। প্রবীণ নাগরিকরা একাকিত্বে আর ভুগবেন না। হেল্পলাইনও চালু করেছে শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেট।”প্রবীণ নাগরিকদের খোঁজখবর নিতে প্রতিটি থানা এলাকায় একজন করে নোডাল অফিসারও নিয়োগ করছে শিলিগুড়ি পুলিস কমিশনারেট।
একাকী প্রবীণদের জন্য সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছেন পুলিস কর্মীরা। ইতিমধ্যেই দুটি নার্সিংহোম কতৃপক্ষ এই সহায়তায় পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। শিলিগুড়ি পুলিশের এই ভূমিকায় খুশি শহরবাসি। শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেট এর এই ভূমিকায় একটা কথা বলাই যায় আর চিন্তা নেই শহরের প্রবীনদের।তাদের পাশে আর কেউ থাকুক বা না থাকুক পুলিশ রয়েছে তাদের বিপদে তাদের পাশে।এখন আর রাতে শরীর খারাপ হলে কিংবা নিজের বাড়িতেই অসহায় বোধ করলে পুলিশের সাহায্য পাওয়া যাবে।এক বৃদ্বা জানিয়েছেন আমাদের দিন রাত একই চিন্তা কিভাবে আগামীদিনে আমরা চলবো,ছেলেরা থাকে বাইরে,আর চাইলেও নিজের জমি বাড়ি ছেড়ে ছেলের কাছে থাকতে মন চায় না,কিন্তুু শরীর খারাপ কিংবা অন্য কোন প্রয়োজনে আমাদের বড়ই অসহায় লাগত,কিন্তুু এখন ভাবলেই ভালো লাগে পাশে আর কেউ থাকুক বা না থাকুক পুলিশ আছে,যাদের অকারনেই মানুষ ভুল বোঝে,আমরা ভুল বুঝি।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন